খুঁজুন
শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২

লৌহজংয়ে ফলের কার্টনে মাথা ও উরু পাওয়া যুবক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য পাওয়া গেলো

মোঃ তাইজুল ইসলাম বিদ্যুৎ
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:০৫ পূর্বাহ্ণ
লৌহজংয়ে ফলের কার্টনে মাথা ও উরু পাওয়া যুবক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য পাওয়া গেলো
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার পদ্মা সেতু উত্তর থানা সংলগ্ন উত্তর মেদিনীমণ্ডল গ্রামের ৪নং ওয়ার্ডের মেদিনী মন্ডল গার্লস কলেজের পূর্ব পাশের সার্ভিস রোডের নিচে ফলের কার্টনে মাথা ও উরু পাওয়া সেই যুবক হত্যাকান্ডের নেপথ্য সম্পর্কে জানা গেছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে সাজ্জাদ ইসলাম সবুজ (২৬) ও সুমাইয়া আক্তার তৃষার (২৬) পরিচয়। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে পরকীয়ার সম্পর্ক হয়। আর সেটি তৃষার কথিত স্বামী রোকনুজ্জামান পলাশ জেনে যান। সবুজের বিরুদ্ধে তৃষা ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ তোলার পর পলাশ ও তৃষা মিলে সবুজকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। কৌশলে সবুজকে ডেকে নিয়ে এসে হত্যার পর লাশ ৯ টুকরো করে কার্টনে ভরে কেরানীগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জে ফেলে দিয়ে যায়।
রাজধানীর উত্তরার পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) ঢাকা জেলা কার্যালয়ে শনিবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান, পুলিশ সুপার (এসপি) মো. কুদরত-ই-খুদা।
পুলিশ সুপার (এসপি) মো. কুদরত-ই-খুদা জানান, সাভারের হেমায়েতপুরের মো. ইউসুফ আলীর ছেলে সাজ্জাদ ইসলাম সবুজ ৩ এপ্রিল ভোরে কাউকে কিছু না বলে বাসা থেকে বের হন। পরবর্তী সময় তাঁর পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে এবং মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়ায় ভিকটিমের বাবা ওই দিনই সাভার মডেল থানায় নিখোঁজের বিষয়ে জিডি করেন।
পরদিন (৪ এপ্রিল) কেরাণীগঞ্জের শাক্তা ইউনিয়নের মালঞ্চ হাসপাতালের পাশে দুটি কার্টনে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মরদেহের খণ্ডিত অংশ পাওয়া যায়। পরবর্তীকালে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মেদিনীমণ্ডল ইউনিয়নের  উত্তর মেদিনী মন্ডল গ্রামে একই ধরনের কার্টনে পলিথিন ও স্কচটেপে মোড়ানো অবস্থায় মরদেহের মাথা ও শরীরের কিছু খণ্ডিত অংশ পাওয়া যায়। মরদেহের খণ্ডগুলো পদ্মা সেতু (উত্তর) ও কেরাণীগঞ্জ থানা-পুলিশ সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠায়।
পরে সবুজের পরিবারের লোকজন খণ্ডিত মরদেহের মুখ ও হাত-পায়ের অংশ দেখে তাঁকে শনাক্ত করেন। ঘটনার দুই দিন পর (৬ এপ্রিল) ভিকটিমের বাবা ইউসুফ বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে অপহরণ করে হত্যা মামলা করেন।
এসপি কুদরত-ই-খুদা বলেন, ‘পিবিআই তদন্ত করে হত্যাকাণ্ডের রহস্য ও জড়িতদের শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। হত্যার পর তৃষা ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে নিজ গ্রাম ফেনীতে এবং পলাশ চুয়াডাঙ্গার নিজ গ্রামের পাশে খালুর বাড়িতে গিয়ে আত্মগোপন করেন। সেই সঙ্গে তাঁরা চুয়াডাঙ্গার জীবন নগরের সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন।’
এসপি আরও বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী পলাশ তৃষাকে ৮ এপ্রিল বাসে করে জীবন নগরে যাওয়ার জন্য বলেন। তৃষা সেখানে যাওয়ার জন্য গাবতলী বাস কাউন্টারে আসেন। এদিকে নজর দারিতে থাকা পিবিআইয়ের দুজন সেখানে এবং চুয়াডাঙ্গায় অবস্থান নেন। তৃষার সঙ্গে তাঁর এক আত্মীয় বাসে ওঠেন। ওই সময় পুলিশের দুজনও যাত্রীবেশে সেই বাসে ছিলেন। পরবর্তীকালে জীবন নগরে বাসটি পৌঁছালে পলাশের ভাই শুভ ও তাঁর বাবা আকবর আলী তাঁদের রিসিভ করেন। ওই সময় তৃষাসহ তাঁদের হেফাজতে নেয় পিবিআই। আর শুভ ও তাঁর বাবার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই দিন দিবাগত রাত ২টার দিকে পলাশকে তাঁর খালুর বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অপর দিকে পুলিশ হেফাজত থেকে সুস্থভাবে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে মর্মে মুচলেকা নিয়ে শুভ ও আকবরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এসপি কুদরত-ই- খুদা বলেন, গ্রেপ্তারের পর তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ৯ এপ্রিল ভুক্তভোগীর ব্যবহৃত আইফোন, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি, একটি কার্টন ও লাশ গুমের ব্যবহৃত গাড়িটি জব্দ করা হয়।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ঢাকা জেলার পিবিআইয়ের পরিদর্শক মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ফেসবুকের মাধ্যমে দুই মাস আগে ভিকটিম সবুজ ও তৃষার পরিচয় হয়। তাঁদের দুজনেরই ফেক (নকল) আইডি ছিল। পরবর্তীকালে তাঁরা মেসেঞ্জারের মাধ্যমে নগ্ন ভিডিও আদান-প্রদান করেন। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। অন্যদিকে তৃষার কথিত স্বামী পলাশও ফেক আইডি চালাতেন। একপর্যায়ে তৃষা ও সবুজের মধ্যে সম্পর্কের কথা জেনে যান পলাশ। তৃষা পলাশকে জানান, তাঁকে ব্ল্যাকমেল করে সবুজ এসব করেছেন। পরে পলাশ ও তৃষা মিলে সবুজকে নিয়ে এসে চরম শিক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
তৃষা ঢাকার মোহাম্মদিয়া হাউজিং সোসাইটিতে মা-বাবার সঙ্গে ঈদ করেন। আর পলাশ চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে। ২ এপ্রিল সকালে পলাশ ঢাকায় আসেন। ওই রাতেই নতুন সিম কার্ড কিনে তা তৃষাকে দিয়ে সবুজকে ডাকতে বলেন পলাশ। কথামতো ৩ এপ্রিল ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তৃষা সবুজকে ফোন করে অনৈতিক কাজের প্রলোভন দেখিয়ে বছিলার ৪০ ফিট এলাকার পাশের ১০ তলার পলাশের মেসে আসতে বলেন।
সেখানে তিন রুমের একটি ফ্ল্যাটের আলাদা রুমে থাকতেন পলাশ। সবুজ আসার খবরে টয়লেটে লুকিয়ে ছিলেন পলাশ। ওই ফ্ল্যাটে সবুজ আসার পর তৃষা সবুজের ফোন চেক করে নগ্ন ভিডিও খুঁজতে থাকেন। একপর্যায়ে লুকিয়ে থাকা পলাশ বের হয়ে সবুজকে ধাক্কা দিয়ে মেঝেতে ফেলে দেন এবং রান্নাঘর থেকে ছুরি এনে পিঠে ও মাথায় আঘাত করেন। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে পলাশ নিজেও সামান্য জখম হন। পরবর্তীকালে ছুরিকাঘাতে সবুজের মৃত্যু হয়।
লাশের হাত-পা স্কচটেপ দিয়ে বাঁধার চেষ্টা করলেও রক্তের কারণে তা বাঁধতে পারেননি তাঁরা। পরে মৃতদেহ গুম করতে তৃষার পরামর্শে তাঁরা গ্লাভস পরে লাশ টুকরো টুকরো করে ৯ ভাগ করেন। এরপর সবুজের মোবাইল ফোনটি ভেঙে এবং হত্যায় ব্যবহৃত ছুরিটি একটি পলিথিনে ভরে পাশের ডোবায় ফেলে দেন। অন্যদিকে চারটি কার্টনে মরদেহের খণ্ডিত অংশ ভরে দুটি মুন্সীগঞ্জের মেদিনী মণ্ডল এলাকায় এবং দুটি কেরানীগঞ্জের শাক্তা ইউনিয়নের মালঞ্চ হাসপাতালের পাশে প্রাইভেট কার ভাড়া করে নিয়ে ফেলে দেওয়া হয়।
জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে পরিদর্শক মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ‘তৃষা ও পলাশ স্বামী-স্ত্রী বলে স্বীকার করেছেন। তাঁরা ২০২৩ সালে বিয়ে করেছেন বলে জানিয়েছেন। যদিও ছেলে ও মেয়ের ফ্যামিলির কেউ সেটি জানেন না। অপর দিকে পলাশের রুমমেটরা জানিয়েছেন-পলাশ ও তৃষা প্রেমিক-প্রেমিকা।’
গ্রেপ্তারের পর পলাশ ও তাঁর কথিত স্ত্রী তৃষাকে আদালতে পাঠানো হলে তাঁরা বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতেও একই কথা বলেছেন বলে জানিয়েছেন পিবিআইয়ের পরিদর্শক মো. জামাল উদ্দিন ।

শ্রীনগরে নাশকতা মামলায় ৫ জন গ্রেফতার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:৫৫ অপরাহ্ণ
শ্রীনগরে নাশকতা মামলায়  ৫ জন গ্রেফতার

Screenshot

মুন্সিগঞ্জ  জেলার শ্রীনগরে গত ২৪ ঘন্টায়  নাশকতাার আশঙ্কায়  পুলিশ  ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার রাতে শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী  ইউনিয়নের শ্রীধরপুর গ্রাম থেকে মোঃ ইলিয়াস হোসেন ৫০ নামক  এক ইউপি সদস্যকে গ্রেফতার করে। সে বাড়ৈখালি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও ওই ইউনিয়নের ইউপি সদস্য। ওই রাতেই শ্রীধরপুর গ্রাম থেকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য মোঃ দিপু (৪২) পুলিশ গ্রেফতার করে। সে বাডৈখালি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের নেতা ফারুক হোসেনের ভাই।  একই রাতে উপজেলার শ্যামসিদ্ধি  ইউনিয়ন ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ আবুল হোসেনকে গাদিঘাট গ্রাম থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে। বুধবার দুপুরে শ্রীনগর উপজেলার বাঘড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম কে শ্রীনগর থানা পুলিশ গ্রেফতার করে।  বুধবার বিকেলে  বাঘড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা মোঃ সুমনকে পুলিশ গ্রেফতার করে।    শ্রীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ নাজমুলহুদা খান জানান, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা  মামলার  রয়েছ।

শ্রীনগর বাজার কমিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৫১ অপরাহ্ণ
শ্রীনগর বাজার কমিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত

ব্যাপক উৎসব উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে শ্রীনগর বাজার কমিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে মোঃ দেলোয়ার হোসেন সভাপতি ও মোঃ মজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন। শনিবার সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত শ্রীনগর পাইলট স্কুল এন্ড কলেজে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। মোট ভোটার সংখ্যা ১০৫৪। কাস্টিং ভোটের সংখ্যা ৯৫৪ টি।  উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় পর্যাপ্ত পরিমাণ  আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার শ্রীনগর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ তাজুল ইসলাম। নির্বাচনে অন্যান্য পদে যারা নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে মোহাম্মদ জসিম রহমান ও জহিরুল ইসলাম। অর্থ বিষয়ক  সম্পাদক পদে মোঃ জানে আলম টিপু, আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক সম্পাদক পদে মোঃ আল আমিন মাঝি, ক্রীড়া সম্পাদক পদে মোঃ তানভীর।

দূর্গা পূজা উপলক্ষে শ্রীনগরে মন্দির পরিদর্শনে র‍্যাব-১০ এর অধিনায়ক

আসাদুজ্জামান জীনব
প্রকাশিত: রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:১১ অপরাহ্ণ
দূর্গা পূজা উপলক্ষে শ্রীনগরে মন্দির পরিদর্শনে র‍্যাব-১০ এর অধিনায়ক

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় দূর্গা পূজা উপলক্ষে পূজা মণ্ডপ সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন করেছেন র‍্যাব১০ এরঅধিনায়ক (সিও) মোঃ কামরুজ্জামান।

রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে তিনি প্রথমে উপজেলার প্রাচীন ভাগ্যকুল হরেন্দ্র লাল রায় মন্দির পরিদর্শন করেন। সময়সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে র‍্যাব১০ এর অধিনায়ক জানান, র‍্যাব১০ এর আওতায় প্রায় ৩৪টি থানা রয়েছে। এর মধ্যেঢাকেশ্বরী মন্দিরসহ বেশ কয়েকটি বড় পূজামণ্ডপ রয়েছে, যেগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুই থেকে তিন ধাপে জোরদার করাহয়েছে।

তিনি আরো বলেন, শুধুমাত্র পোশাকধারী র‍্যাব সদস্য নয়, সিভিল ড্রেসেও সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। এখন পর্যন্তকোনো হুমকি বা অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। তবে যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় র‍্যাব সর্বদা প্রস্তুতরয়েছে।

প্রাচীন এই মন্দির পরিদর্শন শেষে তিনি ভাগ্যকুল ঘোষবাড়ি মন্দির, নতুন বাজার যদুনাথ রায় মন্দিরসহ এলাকার আরওকয়েকটি পূজামণ্ডপ ঘুরে দেখবেন বলে জানা গেছে।

অন্যদিকে র‍্যাব১০ এর সিপিসি এর ভাগ্যকুল ক্যাম্প কমান্ডার মোঃ আনোয়ার হোসেন জানান, বর্তমানে ক্যাম্প এলাকায়চারটি টহল টিম কাজ করছে। পাশাপাশি পোশাকধারী সদস্যদের সঙ্গে সিভিল সদস্যরাও নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন।