খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

লৌহজংয়ে ফলের কার্টনে মাথা ও উরু পাওয়া যুবক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য পাওয়া গেলো

মোঃ তাইজুল ইসলাম বিদ্যুৎ
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:০৫ পূর্বাহ্ণ
লৌহজংয়ে ফলের কার্টনে মাথা ও উরু পাওয়া যুবক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য পাওয়া গেলো
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার পদ্মা সেতু উত্তর থানা সংলগ্ন উত্তর মেদিনীমণ্ডল গ্রামের ৪নং ওয়ার্ডের মেদিনী মন্ডল গার্লস কলেজের পূর্ব পাশের সার্ভিস রোডের নিচে ফলের কার্টনে মাথা ও উরু পাওয়া সেই যুবক হত্যাকান্ডের নেপথ্য সম্পর্কে জানা গেছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে সাজ্জাদ ইসলাম সবুজ (২৬) ও সুমাইয়া আক্তার তৃষার (২৬) পরিচয়। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে পরকীয়ার সম্পর্ক হয়। আর সেটি তৃষার কথিত স্বামী রোকনুজ্জামান পলাশ জেনে যান। সবুজের বিরুদ্ধে তৃষা ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ তোলার পর পলাশ ও তৃষা মিলে সবুজকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। কৌশলে সবুজকে ডেকে নিয়ে এসে হত্যার পর লাশ ৯ টুকরো করে কার্টনে ভরে কেরানীগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জে ফেলে দিয়ে যায়।
রাজধানীর উত্তরার পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) ঢাকা জেলা কার্যালয়ে শনিবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান, পুলিশ সুপার (এসপি) মো. কুদরত-ই-খুদা।
পুলিশ সুপার (এসপি) মো. কুদরত-ই-খুদা জানান, সাভারের হেমায়েতপুরের মো. ইউসুফ আলীর ছেলে সাজ্জাদ ইসলাম সবুজ ৩ এপ্রিল ভোরে কাউকে কিছু না বলে বাসা থেকে বের হন। পরবর্তী সময় তাঁর পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে এবং মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়ায় ভিকটিমের বাবা ওই দিনই সাভার মডেল থানায় নিখোঁজের বিষয়ে জিডি করেন।
পরদিন (৪ এপ্রিল) কেরাণীগঞ্জের শাক্তা ইউনিয়নের মালঞ্চ হাসপাতালের পাশে দুটি কার্টনে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মরদেহের খণ্ডিত অংশ পাওয়া যায়। পরবর্তীকালে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মেদিনীমণ্ডল ইউনিয়নের  উত্তর মেদিনী মন্ডল গ্রামে একই ধরনের কার্টনে পলিথিন ও স্কচটেপে মোড়ানো অবস্থায় মরদেহের মাথা ও শরীরের কিছু খণ্ডিত অংশ পাওয়া যায়। মরদেহের খণ্ডগুলো পদ্মা সেতু (উত্তর) ও কেরাণীগঞ্জ থানা-পুলিশ সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠায়।
পরে সবুজের পরিবারের লোকজন খণ্ডিত মরদেহের মুখ ও হাত-পায়ের অংশ দেখে তাঁকে শনাক্ত করেন। ঘটনার দুই দিন পর (৬ এপ্রিল) ভিকটিমের বাবা ইউসুফ বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে অপহরণ করে হত্যা মামলা করেন।
এসপি কুদরত-ই-খুদা বলেন, ‘পিবিআই তদন্ত করে হত্যাকাণ্ডের রহস্য ও জড়িতদের শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। হত্যার পর তৃষা ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে নিজ গ্রাম ফেনীতে এবং পলাশ চুয়াডাঙ্গার নিজ গ্রামের পাশে খালুর বাড়িতে গিয়ে আত্মগোপন করেন। সেই সঙ্গে তাঁরা চুয়াডাঙ্গার জীবন নগরের সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন।’
এসপি আরও বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী পলাশ তৃষাকে ৮ এপ্রিল বাসে করে জীবন নগরে যাওয়ার জন্য বলেন। তৃষা সেখানে যাওয়ার জন্য গাবতলী বাস কাউন্টারে আসেন। এদিকে নজর দারিতে থাকা পিবিআইয়ের দুজন সেখানে এবং চুয়াডাঙ্গায় অবস্থান নেন। তৃষার সঙ্গে তাঁর এক আত্মীয় বাসে ওঠেন। ওই সময় পুলিশের দুজনও যাত্রীবেশে সেই বাসে ছিলেন। পরবর্তীকালে জীবন নগরে বাসটি পৌঁছালে পলাশের ভাই শুভ ও তাঁর বাবা আকবর আলী তাঁদের রিসিভ করেন। ওই সময় তৃষাসহ তাঁদের হেফাজতে নেয় পিবিআই। আর শুভ ও তাঁর বাবার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই দিন দিবাগত রাত ২টার দিকে পলাশকে তাঁর খালুর বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অপর দিকে পুলিশ হেফাজত থেকে সুস্থভাবে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে মর্মে মুচলেকা নিয়ে শুভ ও আকবরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এসপি কুদরত-ই- খুদা বলেন, গ্রেপ্তারের পর তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ৯ এপ্রিল ভুক্তভোগীর ব্যবহৃত আইফোন, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি, একটি কার্টন ও লাশ গুমের ব্যবহৃত গাড়িটি জব্দ করা হয়।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ঢাকা জেলার পিবিআইয়ের পরিদর্শক মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ফেসবুকের মাধ্যমে দুই মাস আগে ভিকটিম সবুজ ও তৃষার পরিচয় হয়। তাঁদের দুজনেরই ফেক (নকল) আইডি ছিল। পরবর্তীকালে তাঁরা মেসেঞ্জারের মাধ্যমে নগ্ন ভিডিও আদান-প্রদান করেন। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। অন্যদিকে তৃষার কথিত স্বামী পলাশও ফেক আইডি চালাতেন। একপর্যায়ে তৃষা ও সবুজের মধ্যে সম্পর্কের কথা জেনে যান পলাশ। তৃষা পলাশকে জানান, তাঁকে ব্ল্যাকমেল করে সবুজ এসব করেছেন। পরে পলাশ ও তৃষা মিলে সবুজকে নিয়ে এসে চরম শিক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
তৃষা ঢাকার মোহাম্মদিয়া হাউজিং সোসাইটিতে মা-বাবার সঙ্গে ঈদ করেন। আর পলাশ চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে। ২ এপ্রিল সকালে পলাশ ঢাকায় আসেন। ওই রাতেই নতুন সিম কার্ড কিনে তা তৃষাকে দিয়ে সবুজকে ডাকতে বলেন পলাশ। কথামতো ৩ এপ্রিল ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তৃষা সবুজকে ফোন করে অনৈতিক কাজের প্রলোভন দেখিয়ে বছিলার ৪০ ফিট এলাকার পাশের ১০ তলার পলাশের মেসে আসতে বলেন।
সেখানে তিন রুমের একটি ফ্ল্যাটের আলাদা রুমে থাকতেন পলাশ। সবুজ আসার খবরে টয়লেটে লুকিয়ে ছিলেন পলাশ। ওই ফ্ল্যাটে সবুজ আসার পর তৃষা সবুজের ফোন চেক করে নগ্ন ভিডিও খুঁজতে থাকেন। একপর্যায়ে লুকিয়ে থাকা পলাশ বের হয়ে সবুজকে ধাক্কা দিয়ে মেঝেতে ফেলে দেন এবং রান্নাঘর থেকে ছুরি এনে পিঠে ও মাথায় আঘাত করেন। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে পলাশ নিজেও সামান্য জখম হন। পরবর্তীকালে ছুরিকাঘাতে সবুজের মৃত্যু হয়।
লাশের হাত-পা স্কচটেপ দিয়ে বাঁধার চেষ্টা করলেও রক্তের কারণে তা বাঁধতে পারেননি তাঁরা। পরে মৃতদেহ গুম করতে তৃষার পরামর্শে তাঁরা গ্লাভস পরে লাশ টুকরো টুকরো করে ৯ ভাগ করেন। এরপর সবুজের মোবাইল ফোনটি ভেঙে এবং হত্যায় ব্যবহৃত ছুরিটি একটি পলিথিনে ভরে পাশের ডোবায় ফেলে দেন। অন্যদিকে চারটি কার্টনে মরদেহের খণ্ডিত অংশ ভরে দুটি মুন্সীগঞ্জের মেদিনী মণ্ডল এলাকায় এবং দুটি কেরানীগঞ্জের শাক্তা ইউনিয়নের মালঞ্চ হাসপাতালের পাশে প্রাইভেট কার ভাড়া করে নিয়ে ফেলে দেওয়া হয়।
জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে পরিদর্শক মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ‘তৃষা ও পলাশ স্বামী-স্ত্রী বলে স্বীকার করেছেন। তাঁরা ২০২৩ সালে বিয়ে করেছেন বলে জানিয়েছেন। যদিও ছেলে ও মেয়ের ফ্যামিলির কেউ সেটি জানেন না। অপর দিকে পলাশের রুমমেটরা জানিয়েছেন-পলাশ ও তৃষা প্রেমিক-প্রেমিকা।’
গ্রেপ্তারের পর পলাশ ও তাঁর কথিত স্ত্রী তৃষাকে আদালতে পাঠানো হলে তাঁরা বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতেও একই কথা বলেছেন বলে জানিয়েছেন পিবিআইয়ের পরিদর্শক মো. জামাল উদ্দিন ।

নোয়াখালীতে প্রয়াত বিএনপি নেতার পরিবারের পাশে ব্যারিস্টার সায়েম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫, ১০:২০ অপরাহ্ণ
নোয়াখালীতে প্রয়াত বিএনপি নেতার পরিবারের পাশে ব্যারিস্টার সায়েম

নোয়াখালীতে প্রয়াত বিএনপি নেতার পরিবারের পাশে ব্যারিস্টার সায়েম

নোয়াখালী জেলা শ্রমিক দলের সাবেক যুগ্মসাধারণ সম্পাদক প্রয়াত আবু নাছেরের (রাসেল) পরিবারের সাথে  আজসোমবার (০৯ জুন) দেখা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মানবাধিকার বিষয়ক উপদেষ্টা বিএনপি মিডিয়া সেল সদস্য ব্যারিস্টার আবু সায়েম।

ব্যারিস্টার আবু সায়েম প্রয়াত রাসেলের নোয়াখালী কলেজ রোডের বাসায় যান। সেখানে মরহুমের কন‍্যা রাইসা, ভাই মো. রায়হান পরিবারের অন‍্যান‍্য সদস্যদের সাথে কথা বলেন তিনি। এসময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাদের প্রতি সমবেদনাজানান তিনি।

এছাড়া ব্যারিস্টার সায়েম বলেন, নেতাকর্মীরা দলের প্রাণ। দুঃসময়ে বিএনপি তাদের পাশে থাকবে।

উল্লেখ‍্য, গত ১৬ মে ব্রেন স্ট্রোক করলে উচ্চতর চিকিৎসার জন‍্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয় রাসেলকে। সেখানে কর্তব্যরত‍ ডাক্তারতাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী এক কন‍্যাসন্তান রেখে যান রাসেল। তার বয়স ছিল ৪৪। রাসেলের পরিবারনোয়াখালী পৌরসভার নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা। তার বাবা মরহুম আব্দুল মালেক (বস মালেক)

৫৯ সদস্য নিয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৬ জুন, ২০২৫, ৯:৫৮ অপরাহ্ণ
৫৯ সদস্য নিয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি

মিজানুর রহমান সিনহাকে আহবায়ক মহিউদ্দিন আহম্মেদকে সদস্য সচিব করে মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির ৫৯ সদস্য বিশিষ্টপূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদিত হয়েছে।

শুক্রবার ( জুন) বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে।

আহবায়ক কমিটির সদস্যরা হলেনশেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, মো. শহীদুল ইসলাম মৃধা, . বাতেন খান শামীম, সৈয়দসিদ্দিক উল্লাহ ফরিদ, রহিমা শিকদার, মো. আমির হোসেন দোলন, মো. আতোয়ার হোসেন বাবুল, কে এম ইরাদত মানু, মো. জসিম উদ্দিন, মো. শহীদুল ইসলাম, আতাউর রহমান মল্লিক, অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন, সাইদুর রহমান ফকির, হাবিবুররহমান অপু চাকলাদার, এম হায়দার আলী, এম হাফিজুল ইসলাম খান, শাহজাহান বেপারী, আলহাজ্ব মমিন আলী, আব্দুলকুদ্দুস ধিরন, এম শুভ আহমেদ, আব্দুস সালাম মোল্লা, ওমর ফারুক অবাক, সুলতান আহমেদ, আনোয়ার হোসেন ভুইয়া, দুলাল দাস, মাসেকুর রহমান দুলু মো. মজিবুর রহমান।

এছাড়াও কমিটির অন্য সদস্যরা হলেনআবু বাক্কার মাদবর, মো. ওবায়দুল রহমান বকুল, হাজী মো. রাশেদ, বোরহান উদ্দিনভুইয়া, জহিরুল ইসলাম লেলিন, মনিরুজ্জামান মনির, মো. ফারুক হোসেন মোড়ল, শেখ জামাল, মো. রফিকুল ইসলাম মাসুম(ভিপি), মো. ইসহাক আলী (চেয়ারম্যান), মেজর (অব.) মাসুদুর রহমান কাইয়ুম, মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোশারফহোসেন পুস্তি, মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল, মো. আবু সুফিয়ান কাজী বিপ্লব, মো. মাহবুবুর রহমান খান, আতাউর হাওলাদার, নুরে আলম ঢালী, মো. আহসান উল্ল্যাহ্, মো. শাহাদাৎ হোসেন সরকার, ঢালী মো. ওয়াহিদ, মুহাম্মদ মাসুদ ফারুক, শামীমহাবিব, আওলাদ হোসেন উজ্জল, অ্যাডভোকেট জসিম মোল্লা, তাজুল ইসলাম, সেলিনা আক্তার বিনা, পাপিয়া ইসলাম, মুকুলআক্তার অনা লাকী আক্তার।

এর আগে বৃহস্পতিবার ( জুন) সন্ধ্যায় পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে জেলায় বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি এক জেলায় বিএনপিরপূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে খায়রুল কবির খোকনকে সভাপতি মঞ্জুর এলাহীকে সাধারণ সম্পাদক করেনরসিংদীতে ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শ্রীনগরে শিশুদের মাঝে ঈদের পোশাক বিতরণ করলেন সংগঠক জসিম মোল্লা

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৬ জুন, ২০২৫, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ণ
শ্রীনগরে শিশুদের  মাঝে ঈদের পোশাক বিতরণ করলেন সংগঠক জসিম মোল্লা

শ্রীনগর উপজেলার দেউলভোগ স্বপ্নপূরী সিনেমা হলের সামনে বৃহস্পতিবার বিকাল ঘটিকায় ফ্রেন্ডস্ সমাজকল্যাণ সংসদেরপ্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং এপেক্স ক্লাব অব শ্রীনগর এর ফাউন্ডার সেক্রেটারী সংগঠক মোঃ জসিম মোল্লা কম আয়ের বেদে সম্প্রদায়ের শতাদিক বাচ্চাকে ঈদের শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে নতুন পোশাক বিতরণ করেন। বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিতথেকে সহযোগিতা করেন ফ্রেন্ডস সমাজকল্যাণ সংসদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম বাবু, রিমন হোসেন, সাইদুল ইসলাম হিরো, রাজিব খান, রুবেল খান, পরশ খান, লিংকন, রনি, মিঠু খানসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

বিতরণ কালে মোঃ জসিম মোল্লা বলেন আমার ঈদের আনন্দ ভাগ করে দিতে আমরা প্রতি উৎসবেই কম আয়ের মানুষকেনানাভাবে সহযোগিতা করে থাকি, গত ঈদে বালাশুর শিশু পরিবারসহ তিন শতাদিক মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর চেষ্টাকরেছি, তিনি আরো বলেন সমাজের বিত্তবান ব্যাকিরা যদি সমাজের মানুষের প্রতি তাদের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করেতাহলে সমাজ এগিয়ে যাবে।