খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের পতনের কথা স্মরণ করিয়ে দিল বিএনপি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:০৬ অপরাহ্ণ
অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের পতনের কথা স্মরণ করিয়ে দিল বিএনপি

দেশে বিদ্যমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দলের পক্ষ থেকে বেশ বড়সড় একটি চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ‘দেশে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দ্রুত করণীয় কিছু বিষয়ে মতামত ও পরামর্শ’ শীর্ষক এই চিঠিতে বিএনপি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-শ্রমিক জনতার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান এবং শাসকদের পলায়নের কথা উল্লেখ করেছে।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার হাতে চিঠিটি তুলে দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

চিঠিতে বিএনপি উল্লেখ করেছে, দীর্ঘ ১৬ বছরের লড়াইয়ে ১৭শ’র বেশি বিরোধী নেতা-কর্মী গুম, সহস্রাধিক খুন এবং ৬০ লাখের বেশি নেতা-কর্মী আহত, পঙ্গু ও গায়েবি মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন। এ ছাড়াও ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে দুই সহস্রাধিক তরুণ, ছাত্র, শ্রমিক ও নারী-শিশু জীবন উৎসর্গ করেছেন এবং আরও কয়েক হাজার আহত ও পঙ্গু হয়েছেন। বিএনপি এই ফ্যাসিবাদের পতন এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াইকে অসীম আত্মত্যাগ ও সাহসী লড়াইয়ের এক গৌরবজনক ইতিহাস বলে অভিহিত করেছে।

চিঠিতে বলা হয়, মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে গণতন্ত্র ও মানবিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রতিটি লড়াইয়ের নেতৃত্ব দানকারী বা সক্রিয় অংশীদার হিসেবে বিএনপি সর্বদা জনগণের কল্যাণে কাজ করে এসেছে। সেই লক্ষ্যে বিএনপি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের সুফল জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে এবং তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণে একটি টেকসই ক্ষেত্র তৈরির জন্য সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার ভার গ্রহণে অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সমর্থন জানিয়েছে এবং পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে ও সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে।

বিএনপি আশা প্রকাশ করে, অধ্যাপক ইউনূস ও তার নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা হলো দ্রুত ফ্যাসিবাদী দল, তাদের দলীয় সরকার ও সহযোগীদের আইনের আওতায় এনে গণবিরোধী ও মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার, দুর্নীতি ও লুটপাটের বিচার এবং পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা, নিহত ও আহতদের ক্ষতিপূরণ ও সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা, দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলার উন্নতি ঘটানো এবং দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া।

বিএনপি মনে করে, একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সংবিধান, আইন, বিধি ও প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তন ও সংস্কার অপরিহার্য। এক্ষেত্রে সরকারের যেকোনো উদ্যোগে তারা সমর্থন জানাবে।

চিঠিতে বিএনপি ‘আগে উন্নয়ন পরে গণতন্ত্র’ এবং ‘আগে সংস্কার পরে গণতন্ত্র’ উভয় তত্ত্বকেই ভ্রান্ত আখ্যায়িত করে। তারা মনে করে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও কার্যকর করার মাধ্যমেই সবার জন্য উন্নয়ন সম্ভব এবং এর জন্য রাষ্ট্রব্যবস্থা, আইন ও নীতির সংস্কার জরুরি।

বিএনপি দাবি করে, দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির ইতিহাসে প্রায় সবগুলো যুগান্তকারী সংস্কার তাদের হাত ধরেই এসেছে। তারা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ভিশন-২০৩০ এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ২৭ দফা ও অন্যান্য দলের মতামত নিয়ে ঘোষিত ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচির কথা উল্লেখ করেছে।

বিএনপি জানায়, সংস্কারের চলমান প্রক্রিয়া তাদের ঘোষণারই অংশ এবং তারা যেকোনো ‘যুক্তিগ্রাহ্য আলোচনা’ স্বাগত জানায়। তবে, দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থে সময়ক্ষেপণ করে জনগণের ভোটাধিকার বঞ্চিত করার কৌশল তারা সমর্থন করে না।

বিএনপি এর আগে গত বছরের ২১ নভেম্বর ও চলতি বছরের ১০ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টাকে তাদের কিছু উদ্বেগ ও পরামর্শ জানিয়েছিল, তবে সেসব বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে তারা উল্লেখ করে। এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট সরকার কর্তৃক বৈষম্যের শিকার ৭৬৪ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হলেও পদায়ন না করায় সরকারের কার্যক্রমে ব্যাহত হচ্ছে বলে বিএনপি মনে করে এবং দ্রুত তাদের পদায়নের দাবি জানায়।

চিঠিতে বিএনপি রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহী ও সরকারের বক্তব্যে ‘সমন্বয়’-এর ওপর গুরুত্বারোপ করে এবং সম্প্রতি এর ‘ব্যতিক্রম’ তাদের ‘উদ্বিগ্ন’ করেছে বলে জানায়। তারা প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আস্থা রাখতে চায়, তবে তার সরকারের কিছু ব্যক্তি ও সমর্থনকারীদের বক্তব্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করে এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানায়।

বিএনপি আরও জানায়, জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার ‘মহান দায়িত্ব’ প্রধান উপদেষ্টার উপর অর্পিত হয়েছে এবং তারা আশা করে যত দ্রুত সম্ভব তা পালন করা হবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে অবিলম্বে সুনির্দিষ্ট নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানায় বিএনপি। তারা এনআইডি প্রকল্প নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখা এবং নির্বাচনী এলাকা পুনঃনির্ধারণের আইনি জটিলতা দ্রুত নিরসনেরও প্রস্তাব করে।

একই সঙ্গে, বিএনপি ফ্যাসিবাদী দল ও তাদের সরকারের সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচার, জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের ক্ষতিপূরণ ও সুচিকিৎসা, দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলার উন্নয়ন এবং ১/১১ ও ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে দায়েরকৃত মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানায়।

চিঠির শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রয়োজনীয় সংস্কার দ্রুত সম্পন্ন করে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার মাধ্যমে জনমনে সৃষ্ট বিভ্রান্তি অবসানে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানান।

নোয়াখালীতে প্রয়াত বিএনপি নেতার পরিবারের পাশে ব্যারিস্টার সায়েম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫, ১০:২০ অপরাহ্ণ
নোয়াখালীতে প্রয়াত বিএনপি নেতার পরিবারের পাশে ব্যারিস্টার সায়েম

নোয়াখালীতে প্রয়াত বিএনপি নেতার পরিবারের পাশে ব্যারিস্টার সায়েম

নোয়াখালী জেলা শ্রমিক দলের সাবেক যুগ্মসাধারণ সম্পাদক প্রয়াত আবু নাছেরের (রাসেল) পরিবারের সাথে  আজসোমবার (০৯ জুন) দেখা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মানবাধিকার বিষয়ক উপদেষ্টা বিএনপি মিডিয়া সেল সদস্য ব্যারিস্টার আবু সায়েম।

ব্যারিস্টার আবু সায়েম প্রয়াত রাসেলের নোয়াখালী কলেজ রোডের বাসায় যান। সেখানে মরহুমের কন‍্যা রাইসা, ভাই মো. রায়হান পরিবারের অন‍্যান‍্য সদস্যদের সাথে কথা বলেন তিনি। এসময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাদের প্রতি সমবেদনাজানান তিনি।

এছাড়া ব্যারিস্টার সায়েম বলেন, নেতাকর্মীরা দলের প্রাণ। দুঃসময়ে বিএনপি তাদের পাশে থাকবে।

উল্লেখ‍্য, গত ১৬ মে ব্রেন স্ট্রোক করলে উচ্চতর চিকিৎসার জন‍্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয় রাসেলকে। সেখানে কর্তব্যরত‍ ডাক্তারতাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী এক কন‍্যাসন্তান রেখে যান রাসেল। তার বয়স ছিল ৪৪। রাসেলের পরিবারনোয়াখালী পৌরসভার নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা। তার বাবা মরহুম আব্দুল মালেক (বস মালেক)

৫৯ সদস্য নিয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৬ জুন, ২০২৫, ৯:৫৮ অপরাহ্ণ
৫৯ সদস্য নিয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি

মিজানুর রহমান সিনহাকে আহবায়ক মহিউদ্দিন আহম্মেদকে সদস্য সচিব করে মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির ৫৯ সদস্য বিশিষ্টপূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদিত হয়েছে।

শুক্রবার ( জুন) বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে।

আহবায়ক কমিটির সদস্যরা হলেনশেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, মো. শহীদুল ইসলাম মৃধা, . বাতেন খান শামীম, সৈয়দসিদ্দিক উল্লাহ ফরিদ, রহিমা শিকদার, মো. আমির হোসেন দোলন, মো. আতোয়ার হোসেন বাবুল, কে এম ইরাদত মানু, মো. জসিম উদ্দিন, মো. শহীদুল ইসলাম, আতাউর রহমান মল্লিক, অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন, সাইদুর রহমান ফকির, হাবিবুররহমান অপু চাকলাদার, এম হায়দার আলী, এম হাফিজুল ইসলাম খান, শাহজাহান বেপারী, আলহাজ্ব মমিন আলী, আব্দুলকুদ্দুস ধিরন, এম শুভ আহমেদ, আব্দুস সালাম মোল্লা, ওমর ফারুক অবাক, সুলতান আহমেদ, আনোয়ার হোসেন ভুইয়া, দুলাল দাস, মাসেকুর রহমান দুলু মো. মজিবুর রহমান।

এছাড়াও কমিটির অন্য সদস্যরা হলেনআবু বাক্কার মাদবর, মো. ওবায়দুল রহমান বকুল, হাজী মো. রাশেদ, বোরহান উদ্দিনভুইয়া, জহিরুল ইসলাম লেলিন, মনিরুজ্জামান মনির, মো. ফারুক হোসেন মোড়ল, শেখ জামাল, মো. রফিকুল ইসলাম মাসুম(ভিপি), মো. ইসহাক আলী (চেয়ারম্যান), মেজর (অব.) মাসুদুর রহমান কাইয়ুম, মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোশারফহোসেন পুস্তি, মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল, মো. আবু সুফিয়ান কাজী বিপ্লব, মো. মাহবুবুর রহমান খান, আতাউর হাওলাদার, নুরে আলম ঢালী, মো. আহসান উল্ল্যাহ্, মো. শাহাদাৎ হোসেন সরকার, ঢালী মো. ওয়াহিদ, মুহাম্মদ মাসুদ ফারুক, শামীমহাবিব, আওলাদ হোসেন উজ্জল, অ্যাডভোকেট জসিম মোল্লা, তাজুল ইসলাম, সেলিনা আক্তার বিনা, পাপিয়া ইসলাম, মুকুলআক্তার অনা লাকী আক্তার।

এর আগে বৃহস্পতিবার ( জুন) সন্ধ্যায় পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে জেলায় বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি এক জেলায় বিএনপিরপূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে খায়রুল কবির খোকনকে সভাপতি মঞ্জুর এলাহীকে সাধারণ সম্পাদক করেনরসিংদীতে ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শ্রীনগরে শিশুদের মাঝে ঈদের পোশাক বিতরণ করলেন সংগঠক জসিম মোল্লা

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৬ জুন, ২০২৫, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ণ
শ্রীনগরে শিশুদের  মাঝে ঈদের পোশাক বিতরণ করলেন সংগঠক জসিম মোল্লা

শ্রীনগর উপজেলার দেউলভোগ স্বপ্নপূরী সিনেমা হলের সামনে বৃহস্পতিবার বিকাল ঘটিকায় ফ্রেন্ডস্ সমাজকল্যাণ সংসদেরপ্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং এপেক্স ক্লাব অব শ্রীনগর এর ফাউন্ডার সেক্রেটারী সংগঠক মোঃ জসিম মোল্লা কম আয়ের বেদে সম্প্রদায়ের শতাদিক বাচ্চাকে ঈদের শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে নতুন পোশাক বিতরণ করেন। বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিতথেকে সহযোগিতা করেন ফ্রেন্ডস সমাজকল্যাণ সংসদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম বাবু, রিমন হোসেন, সাইদুল ইসলাম হিরো, রাজিব খান, রুবেল খান, পরশ খান, লিংকন, রনি, মিঠু খানসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

বিতরণ কালে মোঃ জসিম মোল্লা বলেন আমার ঈদের আনন্দ ভাগ করে দিতে আমরা প্রতি উৎসবেই কম আয়ের মানুষকেনানাভাবে সহযোগিতা করে থাকি, গত ঈদে বালাশুর শিশু পরিবারসহ তিন শতাদিক মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর চেষ্টাকরেছি, তিনি আরো বলেন সমাজের বিত্তবান ব্যাকিরা যদি সমাজের মানুষের প্রতি তাদের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করেতাহলে সমাজ এগিয়ে যাবে।